জেন-জি’রা কর্মী হিসেবে অলস। এই অভিযোগ কর্পোরেট বস মহলে কমন। আসলেই কি তাই? জেন-জি’রা কর্মক্ষেত্রে ঢুকেছে অল্প কিছুদিন হল। কিন্তু এরই মধ্যে চাকরি ছাড়ার রেটে তারা এগিয়ে আছে, চাকরিতে তারা পুরো মনোযোগ দেয় না –এসব নালিশ তাদের বিরুদ্ধে প্রবল। আরেকদিকে জেন-জি টিকটকার, রিলমেকার, লেখকরা বলছে এই প্রবণতাগুলো সত
একসাথে গাদাখানেক ছবি, ক্যাপশনে লেখা হ্যাশট্যাগ ফটোডাম্প–এমন পোস্ট কি আপনার নিউজফিডেও ঘোরাফেরা করছে? আপনিও কি একই পোস্টে পরপর পোস্টদাতার সেলফি, ঘাস-লতাপাতা, খাবারের জুম করা ছবি দেখে কনফিউজড? ভেবে পাচ্ছেন না কী রিঅ্যাকশন দিবেন? তাহলে আপনার মত বুমারের জন্যই এই লেখা।
তথ্যের কেয়ামত বা ইনফরমেশন এপক্যালিপ্স শুরু হয়ে গেছে– এ কথা আজকাল প্রায়ই শোনা যায়। চারিদিকে তথ্যের ছড়াছড়ি, কোনটা সত্য, কোনটা মিথ্যা বোঝা দুষ্কর। অনেকেই মানছে না মেইনস্ট্রিম মিডিয়ার বুলি, বৈজ্ঞানিক গবেষণার ফলাফল। জনপ্রিয় হচ্ছে অনলাইন ইনফ্লুয়েন্সারদের প্রোপাগান্ডা। মিসইনফরমেশনকে টক্কর দিতে ফ্যাক্ট চেকি
‘দূরে থাকার একটা প্রধান সুখ হচ্ছে চিঠি—দেখাশোনার সুখের চেয়েও তার একটু বিশেষত্ব আছে।…একরকমের নিবিড়তা-গভীরতা, একপ্রকার বিশেষ আনন্দ আছে। তোমার কি তাই মনে হয় না?’—একটি চিঠিতে লিখেছেন রবীন্দ্রনাথ; যেখানে মৃণালিনী দেবীকে তিনি সম্বোধন করেছেন ‘ভাই ছুটি’ বলে।
ধর্ষণ বা খুনের খবর ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে অনেকেই ক্যাপশন দেন, ‘এগুলা ভাইরাল হবে না, ভিক্টিম ঢাবিয়ান হইলে হইতো’। কথা সত্য। মানুষের প্রাতিষ্ঠানিক পরিচয়ের সাথে তার সঙ্গে ঘটা অপরাধের নিউজ ভাইরাল হওয়ার সম্ভাবনা সমানুপাতিক। কিন্তু আমাদের মানবতা সিলেক্টিভ কেন এবং কীসের ভিত্তিতে?
ক্লাইমেট চেঞ্জ, ভ্যাক্সিন, পৃথিবী গোল, মানুষ চাঁদে গেছে আরো নানা কিছু আমরা ছোটবেলা থেকে ‘বৈজ্ঞানিক সত্য’ বা হার্ড ট্রুথ হিসেবে জানি, কিন্তু কেউ কেউ তা মানে না। কেন? এরা কি শুধুই কন্সপিরেসি থিওরিস্ট? তর্ক না ভালোবাসা, কী দিয়ে এদের ‘ভালো করে দেওয়া’ যাবে? বিজ্ঞানকে না বলার বৈজ্ঞানিক কারণ কী?
মোদির সাথে রিলেট করব, কোনোদিন ভাবি নাই। একজন জেনজি হিসেবে মোদি ট্রাম্পের থেকে যে দাগা খাইল, তার জন্য গভীর সিম্প্যাথি বোধ করলাম। এই রকম সিচুয়েশনে বা ‘সিচুয়েশনশিপ’-এ বেঈমানির শিকার আমরা রেগুলার হই।
সমাজের প্রচলিত ধারণা এমন, মেয়েরা প্রচুর গসিপ করে আর ‘ব্যাটামানুষ’-রা গসিপের নাম শুনলেই ভ্রু কুঁচকায়। সেলিব্রেটি বা তারকাদের নিয়ে আমাদের সমাজের গসিপ এবং তার মেজাজটি কেমন? শাকিব-বুবলী-অপু গসিপের টর্নেডোর বাতাস কতটা আপনার গায়ে লেগেছে?
জয়া না বিপাশা– কে বেশি সুন্দর? দুই দিন ধরে ফেসবুকীয় বাহাসের শীর্ষে এই প্রশ্ন। শুনে মনে হতে পারে সালটা ২০০৪। যেখানে সদ্য গোঁফ-গজানো দুই কিশোর সিডির দোকানের বাইরে এই তর্কে-বিতর্কে মশগুল।